পাবলিক পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়নে গোপনীয়তা লঙ্ঘন করলে সংশ্লিষ্ট পরীক্ষককে সর্বোচ্চ দুই বছরের কারাদণ্ড বা অর্থদণ্ড দেওয়া হবে বলে সতর্ক করেছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড। অন্য কাউকে দিয়ে খাতা মূল্যায়ন করানো বা গাফিলতি করলে তা পরীক্ষানীতি লঙ্ঘনের শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। পরীক্ষক ও প্রধান পরীক্ষকদের সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

Share.
Leave A Reply

Exit mobile version